হার্টের কোনো রকম সমস্যা আছে সন্দেহ হলে প্রথমে ECG পরীক্ষাটি করতে হয়, ECG থেকে হার্টের রেট, রিদিম, রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া, মায়োকার্ডিয়াম ইত্যাদি বিষয়ে জানা যায়
ECHOCARDIOGRAPHY
উচ্চ কম্পাংকের শব্দ তরঙ্গ বা আলট্রা সাউন্ডের প্রতিধ্বনি ব্যবহার করে হৃদপেশীর সঞ্চালন, ভালভ ও প্রকোষ্ঠের বর্তমান অবস্থা এবং হৃদপিন্ডের সংকোচন ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করা হয় এই পরীক্ষার মাধ্যমে
ETT
ETT (এক্সারসাইজ টলারেন্স টেস্ট) ব্যায়ামের মাধ্যমে হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা ও স্পন্দনের মাত্রা বৃদ্ধি করে হৃদযন্ত্রের অক্সিজেন সরবরাহের সমস্যা অর্থাৎ ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ ইসিজি ও উৎসর্গের মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়।
NCV
একটি স্নায়ু চালনা বেগ (এনসিভি) পরীক্ষা স্নায়ুর ক্ষতি এবং ব্যাহতকরণ মূল্যায়ন করতে NCV পরীক্ষা করা হয়